ভুগর্ভস্থ জলস্তর নেমে গিয়েছে। তাই বৃষ্টির জল সংরক্ষণের পর পরিশোধন করে পাইপলাইনের মাধ্যমে এলাকায় পাঠানো হয়। পাশাপাশি, গোসবা বাজার সংলগ্ন লম্বা জলাশয় থেকে জল তুলে পরিশোধন করে রিজার্ভারের মাধ্যমে পাড়ায় পাড়ায় জল দেয় জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর। এই গ্রীষ্মে সেই পুকুরের জল শুকিয়ে গিয়েছে। ফলে সমস্যায় পড়েছেন গোসাবা পঞ্চায়েত এলাকার হাজার হাজার মানুষ। একটু জলের সন্ধানে স্থানীয়রা পায়ে হেঁটে বা সাইকেলে চেপে পাড়ি দিচ্ছেন অনেক দূরে। অনেকে আবার জল কিনে খাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন। গোসাবার বিডিও বিশ্বনাথ চৌধুরী ও গোসাবা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান গুরুপ্রসাদ মণ্ডল জলকষ্টের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, গাড়িতে করে জল গ্রামে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।