প্রতিবেদন ও চিত্রগ্রহণ: প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: সুব্রত
সম্প্রতি বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে সোচ্চার হয়ে বার বার খবরে এসেছেন এ রাজ্যের আশাকর্মীরা। তাঁদের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার জন্য তথ্য সংগ্রহের দায়িত্ব দেওয়ায় বিতর্ক হয়েছে। অতিমারির বছরগুলিতে আশাকর্মীদের ভূমিকা নিয়ে মিডিয়ায় আলোচনায়ও হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) আশাকর্মীদের ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য নেতৃত্ব’ বা ‘গ্লোবাল হেল্থ লিডার’ বলে চিহ্নিত করেছে। তা সত্ত্বেও দেশের জনস্বাস্থ্যে ১০ লক্ষেরও বেশি আশাকর্মীদের অবদান দৃষ্টির আড়ালেই থেকে গিয়েছে। গ্রামে-মফস্সলে, অত্যন্ত কম মজুরিতে নীরবে কাজ করে যাওয়া এই সব স্বাস্থ্যকর্মীদের চাকরির নিশ্চয়তা নেই, মেলে না সামাজিক সুরক্ষাও। কী কী কাজ করেন ‘আশাদিদি’রা, সে বিষয়ে অনেকেরই হয়তো সুস্পষ্ট ধারণা নেই। কেন মেয়েরাই এই স্তরের স্বাস্থ্যকর্মী হন? চাকরির নিশ্চয়তা আছে? আনন্দবাজার অনলাইনে আশাকর্মীদের কাজের পরিধি ও তাঁদের বঞ্চনার গল্পে প্রতীচী ট্রাস্টের গবেষক সাবির আহমেদ।