ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে মণিপুর। সেনার দাবি, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন কোনও হিংসার ঘটনা ঘটেনি। সেনা ও অসম রাইফেলসের প্রায় ১০ হাজার জওয়ান মোতায়েন করা হয়েছে মণিপুরে। আকাশপথে নজরদারি চালাচ্ছে সেনা হেলিকপ্টার ও ড্রোন। প্রায় ২৩ হাজার মানুষকে হিংসা বিধ্বস্ত এলাকা থেকে সেনা ঘাঁটি বা ব্যারাকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। প্রতিবেশি রাজ্য অসম ও মিজ়োরামে আশ্রয় নিয়েছেন অনেক মণিপুরবাসী। মণিপুরের সাম্প্রতিক হিংসা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে। মণিপুরের শাসক দল বিজেপির বিধায়ক তথা মণিপুর বিধানসভায় ‘হিলস এরিয়া কমিটি’র চেয়ারম্যান ডিনগ্যাংলাং গাংমেই মণিপুর হাই কোর্টের সাম্প্রতিক নির্দেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। এর পাশাপাশি, মণিপুর ট্রাইবাল ফোরাম নামের একটি সংগঠনও রাজ্যের তফসিলি জনজাতিদের উপর আক্রমণের পিছনে বিজেপি-র সমর্থনের অভিযোগ তুলে শীর্ষ আদালতে মামলা করেন। সব ক’টি মামলাকে একত্র করে সোমবার সব পক্ষের বক্তব্য শুনবে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি পিএস নরসীমা এবং বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালার বেঞ্চ।