প্রতিবেদন: প্রিয়ঙ্কর, চিত্রগ্রহণ ও সম্পাদনা: সুব্রত
পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়নকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার থেকেই দফায় দফায় সংঘর্ষে জড়ায় আইএসএফ ও তৃণমূল। সেই সংঘর্ষ চরম মাত্রা নেয় মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার। দু’দলেরই দাবি, তাদের এক জন করে কর্মী মারা গিয়েছেন গুলির আঘাতে। অব্যাহত হিংসায় বিপর্যস্ত দৈনন্দিন জীবন। বিজয়গঞ্জ বাজারে মঙ্গলবার থেকেই অধিকাংশ দোকান বন্ধ ছিল এ ক’দিন। অথবা সকাল সকাল ঝাঁপ ফেলে দিচ্ছিলেন দোকানিরা। ১৫ জুন গরমের ছুটি ফুরিয়েছে, খুলেছে স্কুল। তবে স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, যুযুধান দু’পক্ষের মধ্যে বোমাগুলির লড়াইয়ের ভয়ে ছেলেমেয়েকে আর সাহস করে স্কুলে পাঠাতে পারেননি। শুক্রবার ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে বিজয়গঞ্জ বাজার। ইতস্তত ছড়িয়ে আছে কালকের হিংসার চিহ্ন— ভাঙা শাটার, পোড়া দোকান, অদূরেই সার সার পুড়িয়ে দেওয়া গাড়ি। তার মধ্যেই গুটিগুটি পায়ে বাজার সারছেন ভাঙড় ২ নম্বর ব্লকের বাসিন্দারা। আতঙ্ক কি পুরোপুরি কেটেছে? এর পরেও ভোট দিতে যাবেন? কী বলছেন বিজয়গঞ্জের দোকানি, ক্রেতারা?