প্রতিবেদন: প্রচেতা, চিত্রগ্রহণ: সৌরভ, সম্পাদনা: ধীমান
পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ঘোষণার পর থেকেই অশান্ত রাজ্য। জেলায় জেলায় শাসক-বিরোধী সংঘর্ষে উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি। মঙ্গলবার থেকে দফায় দফায় বোমা-গুলির লড়াই চলেছে ভাঙড়ে। বৃহস্পতিবার, মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিনে ভাঙড়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক আইএসএফ কর্মীর মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি নওশাদের দলের। অন্য দিকে, তৃণমূল দাবি করেছে তাদেরও এক কর্মীর মৃত্যু হয়েছে ভাঙড়ে। চোপড়াতেও একই ছবি— গুলির আঘাতে মৃত এক। শাসক দলের ‘সন্ত্রাস’-এর প্রতিবাদে এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের দাবিতে এ দিন নির্বাচন কমিশনে বিক্ষোভ দেখান সিপিএম ও আইএসএফ নেতৃত্ব। উপস্থিত ছিলেন বিমান বসু, মহম্মদ সেলিম, সুজন চক্রবর্তী-সহ বাম নেতারা। সঙ্গে ছিলেন আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকিও। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করেন নওশাদ-বিমান দু’জনেই। নওশাদের দাবি, “আমাকে টার্গেট করে হামলা চালানো হচ্ছে। এর আগেও আমি রাজ্য সরকারের কাছে নিরাপত্তা চেয়েছি, কিন্তু পাইনি। এ বার আমি নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্রের দ্বারস্থ হব।”