প্রতিবেদন: প্রচেতা
‘উত্তরপত্রে কেবলমাত্র নির্দিষ্ট দু’টি প্রশ্নে দাগ দিলেই কেল্লা ফতে’! নিয়োগে কী ভাবে দুর্নীতি হয়েছিল, আদালতে তারই ব্যাখ্যা দিল ইডি। ইডির আইনজীবী জানান, যাঁরা অর্থের বিনিময়ে চাকরি পেয়েছিলেন সেই সব অযোগ্য চাকরীপ্রার্থীদের এমন ভাবেই উত্তর পত্র জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। বাকি ওএমআর শিট ফাঁকা রাখার নির্দেশ ছিল। আদালতে ইডির দাবি, যুব তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষকে জেরায় উঠে এসেছে এই তথ্য। প্রাক্তন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের নজরদারিতেই চলত এই কর্মকাণ্ড বলে অভিযোগ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।