প্রতিবেদন: প্রচেতা, সম্পাদনা: বিজন, চিত্রগ্রহণ: অতনু
সংবাদমাধ্যমে বিচারপতির সাক্ষাৎকার এবং সেই সাক্ষাৎকার থেকেই বিতর্ক। যুক্তিতক্কের লড়াইয়ে চরম ‘সংঘাত’। শেষ পর্যন্ত হাই কোর্টের বিচারপতির এজলাস থেকে নির্দিষ্ট মামলা সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের। সাক্ষাৎকারের যে তর্জমার উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হল, সেই তর্জমার অনুলিপি চেয়েও পেলেন না হাই কোর্টের বিচারপতি। এখন প্রশ্ন, যে ‘ব্যাঙ্গালোর প্রিন্সিপাল’-এর দৃষ্টান্ত সামনে রেখে সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, তা কি আদৌ যুক্তিসঙ্গত? অন্যদিকে, কোন এক্তিয়ারেই বা নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতির নির্দিষ্ট মামলা বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল সুপ্রিম কোর্ট? সংবিধানে কি এই ক্ষমতার কথা উল্লেখ রয়েছে? বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের মন্তব্য, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের করা মামলা এবং সুপ্রিম সিদ্ধান্ত— প্রশাসনিক থেকে সাংবিধানিক ক্ষমতা, কার কী অধিকার? আনন্দবাজার অনলাইনে ‘সহজপাঠ’ সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অশোক গঙ্গোপাধ্যায়ের।