প্রতিবেদন ও চিত্রগ্রহণ: প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: সুব্রত
স্বাস্থ্যসাথীর আওতায় রূপান্তরকামীরা। এ নিয়ে কয়েকদিন আগে সমাজমাধ্যমে ও নানান সংবাদমাধ্যমে জল্পনা চললেও ধোঁয়াশা কাটেনি। সরকারি ভাবে এখনও এ সংক্রান্ত কোনও ঘোষণা হয়নি। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, আধার কার্ড থাকলে যে কেউই এত দিন এই প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করতে পারতেন। অনেক রূপান্তরকামীই এই সুবিধা আগে পেয়েছেন বলে দাবি। তবে এই প্রকল্পের আবেদনপত্রে ‘সেক্স’ উল্লেখ করার জায়গা থাকলেও আলাদা করে ‘জেন্ডার’ উল্লেখ করার উপায় নেই। ফলত এ নিয়ে জটিলতার অবকাশ থেকেই যাচ্ছে।
তবে রূপান্তরকামীদের জনস্বাস্থ্যের বিষয়টি কি শুধুমাত্র স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে অন্তর্ভুক্তিকরণের প্রশ্নেই সীমাবদ্ধ? আমাদের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো ও চিকিৎসা ব্যবস্থা কি রূপান্তরকামী মানুষদের প্রয়োজন মেটানোর জন্য যথেষ্ট? কী ধরণের সমস্যা ও বৈষম্যের মুখোমুখি হন প্রান্তিক এই মানুষেরা? জনস্বাস্থ্যের নিরিখে কি তাঁরা সমাজের বাকি অংশ থেকে পিছিয়ে? রূপান্তরকামীদের জনস্বাস্থ্যে অধিকার— এই প্রশ্ন নিয়ে আনন্দবাজার অনলাইন মুখোমুখি হয়েছিল রূপান্তরকামীদের অধিকার আন্দোলনের কর্মীদের।