প্রতিবেদন: প্রচেতা, সম্পাদনা: বিজন
আদালতের নির্দেশে সুপারিশ পত্র বাতিল হয়েছে ১৯১১ জন শিক্ষাকর্মীর। এসএসসির দাবি আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যেই এই স্থান পূরণ হবে। তবে অপেক্ষমান তালিকায়ও অনেক গরমিল। সেক্ষেত্রে এসএসসিকেই ‘সতর্ক’ পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ শিক্ষামন্ত্রীর। এত বড় কেলেঙ্কারিতে শিক্ষা দফতরের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে কি? শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানান, ‘‘ব্যাপম কেলেঙ্কারির মতো তো খুন এখানে হয়নি। চাকরি গিয়েছে। নন্দীগ্রামে যা হয়েছে, গুজরাত দাঙ্গায় যা হয়েছে, তাতে কি ভাবমূর্তি খুব উজ্জ্বল? মাঝখানের কিছু ঘটনা আমাদের পিছিয়ে দিয়েছে। কিন্তু এই যে টেটের নির্ভুল পরীক্ষা হল। হয়তো এরপর এই টেট নিয়েও মামলা হবে। হোক। আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে সেই মামলায় জিতব। ভাবমূর্তি নিয়েও সমস্যা হবে না।’’