প্রতিবেদন: সুদীপ্তা, সম্পাদনা: সৈকত
সোমবার সকাল সকাল বাড়িতে হাজির রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। তার আগের দিন গিয়েছিলেন রাজ্য সরকারের আর এক মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক। এতো চেষ্টা সত্ত্বেও ‘মানভঞ্জন’ হয়নি তাপস রায়ের। সোমবারই বিধানসভায় স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘরে গিয়ে ইস্তফাপত্র জমা দেন বরাহনগরের প্রাক্তন বিধায়ক। বিধানসভা থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, “আমি বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছি। স্পিকারের সামনে সই করে ইস্তফা দেওয়ার নিয়ম। সে ভাবেই করেছি। ১ তারিখেই আমি দলের সব পদ ছেড়ে দিয়েছি। দলনেত্রী এবং সুব্রত বক্সীকে সে কথা জানিয়েছি।” এ দিনও দলের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দেন তাপস। বাড়িতে ইডি অভিযানের পর যে দল তাঁর পাশে দাঁড়ায়নি, মমতাও ডাকেননি, সংবাদমাধ্যমে বার বার সেই অভিযোগ করছেন তাপস রায়। তবে এ নিয়ে তাপস রায়ের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ দেগেছেন শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।