দিল্লিতে তৃণমূলের দু’দিনের ধর্না কর্মসূচি শেষ হল রাজপথের উত্তাপে। এ দিন সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় কৃষি প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে বিফল হয়ে, তাঁর দফতরেই ধর্নায় বসেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূলের মন্ত্রী-সাংসদেরা। সঙ্গে আট জন ‘বঞ্চিত’ জবকার্ড হোল্ডার। তার পর রাত পৌনে আটটা নাগাদ দিল্লি পুলিশের হাতে আটক। টেনেহিঁচড়ে প্রিজ়ন ভ্যানে তোলা হল অভিষেক-সহ তৃণমূলের প্রথম সারির নেতানেত্রীদের। দিল্লির মুখার্জিনগর থানার সামনে বিক্ষোভে বসলেন তৃণমূল কর্মী-সমর্থকেরা। মঙ্গলবার রাতে বাংলার রাজনীতি নিয়ে উত্তপ্ত রাজধানী। এ দিনের ঘটনা পরম্পরা কি তৃণমূলকে বাড়তি রাজনৈতিক সুবিধা দিল? নিজেদের শক্তি বাড়িয়ে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের লড়াই শুরু করে দিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল? কেন্দ্রে ক্ষমতা দখলের যুদ্ধে কি ‘অ্যাডভান্টেজ’ তৃণমূল? ঘটনাবহুল ৩ অক্টোবরের বিশ্লেষণে আনন্দবাজার অনলাইনের সম্পাদক অনিন্দ্য জানা।