প্রতিবেদন ও চিত্রগ্রহণ: প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: সুব্রত
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও প্রশাসনিক বা শিক্ষা ভবনের ১০০ মিটারের মধ্যে ধর্না-বিক্ষোভ করলে সংশ্লিষ্ট পড়ুয়াদের ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে। কোনও রকম ‘রাষ্ট্রবিরোধী স্লোগান’ তুললে দিতে হবে ১০ হাজার টাকা জরিমানা। ‘অপরাধের’ গুরুত্ব বুঝে দোষী পড়ুয়াকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারও করা হতে পারে। সোমবার জেএনইউ-র চিফ প্রক্টরের দফতরের জারি করা নির্দেশিকায় শুরু হয়েছে বিতর্ক। এই আচরণবিধিকে ছাত্র আন্দোলন দমনের হাতিয়ার হিসাবে দেখছেন সেখানকার পড়ুয়া ও শিক্ষকদের একাংশ। কয়েক মাস আগেই নিজেদের ক্যাম্পাসে আচরণবিধি চালুর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছিলেন কলকাতার প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। তাঁদের চাপে বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহারে বাধ্য হয়েছিলেন প্রেসিডেন্সি কর্তৃপক্ষ। এ বারে জেএনইউয়ের নয়া নির্দেশিকা নিয়ে কী বলছেন প্রেসিডেন্সির পড়ুয়ারা? ‘ছাত্র-রাজনীতির অধিকার’ না ‘অনুশাসনের ঘেরাটোপ’? কোন দিকে প্রেসিডেন্সি।