কর্মবিরতির কারণে রোগী পরিষেবা বিঘ্নিত হওয়া নিয়ে আগেই প্রশ্ন উঠছিল। এ বার জুনিয়র চিকিৎসকদের দ্বিতীয় দফার কর্মবিরতি শুরু হয়েছে পুজোর মুখে। ছুটির মরসুমে এমনিতেই হাসপাতালগুলিতে পরিষেবা নিয়ে বাড়তি চিন্তা থাকে। সাড়ে ৭ হাজার জুনিয়র চিকিৎসক কাজে না ফিরলে কী হবে রোগীদের? সাধারণ মানুষের সমর্থন থাকবে তো? আন্দোলনের মধ্যেই এ নিয়ে দ্বিমতের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। কর্মবিরতির বিকল্প পথ খোঁজার পক্ষে জুনিয়রদের আন্দোলনের পাশে থাকা সিনিয়র চিকিৎসকদের একাংশও। এই নিয়ে কলেজে কলেজে জুনিয়রদের সঙ্গে বৈঠকে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা। আরজি কর হাসপাতালে বৃহস্পতিবার সেই বৈঠক হয়।