প্রতিবেদন: সৌরভ, সম্পাদনা: বিজন
সেলিম আহমেদ। বাড়ি— ৩ নং বেডফোর্ড লেন, কলকাতা। পেশা— হাসির বিকিকিনি। ১৯৯২ সালে যখন জোকার সেজে রোজগার শুরু করলেন, শুনতে হল বন্ধুদের টিটকিরি। একবার তো পাঁচতারা হোটেলে অমিতাভ বচ্চনের রোষেও পড়তে হল। কিন্তু কখনও দমে যাননি। পেশাকে ভালবেসে বদলে ফেললেন নাম। হয়ে উঠলেন ‘জোকারওয়ালা’। পছন্দের ছবি ‘দ্য গোল্ড রাশ’। মহাগুরু মানেন চার্লি চ্যাপলিনকে। রাজ কপূরের ‘মেরা নাম জোকার’ দেখেছেন অন্তত ৫০০ বার। তাঁকে অনুপ্রাণিত করে শাম্মি কপূরের প্রশংসা। এক জীবনেই কখনও চার্লি, কখনও জোকার, কখনও আবার সান্তা— চরিত্র বদল হলেও বদলায়নি ভালবাসা। হাসাতে ভালবাসেন। হাসিই হয়েছে রুটিরুজি। দুঃখের দুনিয়ায় হাসির ফেরিওয়ালা— আনন্দবাজার অনলাইনে জীবনের গল্প বললেন সেলিম ‘জোকারওয়ালা’।