প্রতিবেদন: সুদীপ্তা
রবীন্দ্র সেতুর পর এ বারে বিদ্যাসাগর সেতুর সংস্কার। টানা আট মাস ধরে চলবে কাজ। দ্বিতীয় হুগলি সেতুর ছয়টি লেনের মধ্যে সচল থাকবে কেবল মাত্র দু’টি। ১ নভেম্বর থেকে শুরু হল কাজ। বিকল্প রাস্তার জন্য ভাঙা হচ্ছে সেতুর স্তম্ভও। বুধবার রাত ১২টার পর থেকেই যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হতে পারে বলে সূত্রের খবর। সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে সংস্কারের কাজ চলাকালীন বড়, মাঝারি গাড়ি এবং পণ্যবাহী ভারী যানগুলিকে কলকাতায় আসতে হলে ব্যবহার করতে হতে পারে নিবেদিতা সেতু। সে ক্ষেত্রে দক্ষিণেশ্বর হয়ে বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করার কথা ভাবনাচিন্তা করছে প্রশাসন। অন্য দিকে এক্সাইডের দিক থেকে যে যানগুলি সোজা দ্বিতীয় হুগলি সেতু ব্যবহার করে থাকে, তাদের জন্য বিকল্প পথ হতে পারে চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ। অর্থাৎ, গঙ্গা পার করতে হলে এই ধরনের গাড়িগুলিকে শ্যামবাজার, ডানলপ হয়েই নিবেদিতা সেতুতে যেতে হবে। এখনও পর্যন্ত সে ভাবে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ শুরু না হলেও বৃহস্পতিবার থেকে পুরোপুরি ভাবে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হতে পারে বলে প্রশাসনিক সূত্রে খবর। যানজট এড়াতে রাত ১২টার পরই পণ্যবাহী ভারী গাড়ি চলাচলের অনুমতি দেওয়া হবে। বিমানবন্দর থেকে আসা গাড়িগুলিকেও রাত ১২টার পরই নিবেদিতা সেতু দিয়ে চালানোর ভাবনা রয়েছে পুলিশের।