প্রতিবেদন: প্রচেতা , চিত্রগ্রহণ: প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: সুব্রত
গত কয়েকদিন ধরে পড়ুযা মৃত্যুর ঘটনায় উত্তাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। তারই মধ্যে সুখবর। চাঁদের মাটিতে বিক্রমের ‘পাখির পালকের মতো অবতরণ’(বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় যার নাম ‘সফ্ট ল্যান্ডিং’) পর্বে ইসরোর সহযোগীর ভূমিকায় ছিল দেশের কয়েকটি প্রথম সারির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সেই তালিকায় অন্যতম নাম যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। রাজ্যের এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরফে অবতরণ-পর্বের কার্যক্রমের নেতৃত্বে ছিলেন দুই শিক্ষক। পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক অমিতাভ গুপ্ত এবং ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক সায়ন চট্টোপাধ্যায়। ছিলেন আরও কয়েক জন পড়ুয়াও।চন্দ্রযানের সাফল্যের পরের দিন আনন্দবাজার অনলাইনে মুখোমুখি শিক্ষক সায়ন চট্টোপাধ্যায়। বললেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে মিছিল হয়, পাশাপাশি ক্লাস-গবেষণাও হয়। এটাই যাদবপুর।’ অন্যদিকে উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যেই কৃতী প্রাক্তনীদের সহায়তায় গবেষণার জন্য এক নতুন ধরনের অত্যাধুনিক গবেষণাগারের উদ্বোধন হয়েছে যাদবপুরে, যা পূর্বভারতে প্রথম। আনন্দবাজার অনলাইন ঘুরে দেখল সেই গবেষণাগার।