আরজি কর হাসপাতালে কর্মরত তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় শনিবারই গ্রেফতার করা হয়েছিল এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে। পুলিশের দাবি, ওই অভিযুক্ত জেরায় খুনের কথা স্বীকারও করেছেন। সূত্রের খবর, দফায় দফায় জেরার মুখেও নির্বিকার ধৃত, বলেছেন, “ফাঁসি দিতে হলে দিন।” কিন্তু ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট দেখে চিকিৎসকদের একাংশের দাবি, একাধিক বার ধর্ষণ করা হয়ে থাকতে পারে তরুণীকে, যুক্ত থাকতে পারেন একাধিক ব্যক্তিও। এমনকি খুনের পরে ধর্ষণ করা হয়ে থাকতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে।