প্রতিবেদন: প্রচেতা
প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি থাকাকালীন ৫৮ হাজার চাকরি দিয়েছেন। এই বিপুল চাকরির সিংহভাগই নাকি বেআইনি, এমনই অভিযোগ করছে ইডি। চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে টাকাও নিয়ে থাকতে পারেন মানিক ভট্টাচার্য, সন্দেহ তদন্তকারীদের। আরও একধাপ এগিয়ে তদন্তকারীদের দাবি, ওএমআর শিট নষ্ট এবং কলেজ ইন্টারভিউয়ে নম্বর কারচুপি করে টাকা তোলার মতো অপরাধের সঙ্গেও জড়িত পলাশিপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক।