প্রতিবেদন: সুদীপ্তা, সম্পাদনা: অসীম
নিজের এক্স হ্যান্ডেলে দলীয় মুখপাত্র এবং রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পরিচয় মুছে ফেলে প্রকারান্তরে ‘বিদ্রোহ’ ঘোষণা করেছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েছিলেন, তিনি আর দলীয় কোনও পদে থাকতে চান না। ক’দিন আগেই উত্তর কলকাতার সাংসদ ও দলের বর্ষীয়ান নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে কড়া আক্রমণ করেছিলেন কুণাল ঘোষ। সেই কুণাল ঘোষকে চায়ের আমন্ত্রণ জানালেন তৃণমূলের ‘সিনিয়র নেতা’ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। কুণাল ঘোষ সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উত্তর,‘‘দুই সহকর্মী একসঙ্গে চা খাবেন, তাতে অন্যায় কোথায়?” উল্টোদিকে কুণাল ঘোষ বলেন, ‘‘সুদীপদার সঙ্গে আমার খুব ভাল সম্পর্ক। উনি চা খাওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন, এসেছি।’’ এক দিন আগে কুণাল ঘোষের নিশানায় ছিলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। এক দিনের মধ্যেই এই ভোল বদল নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে রাজনৈতিক মহলে। এই চা-চর্চার ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল।