প্রতিবেদন: প্রিয়ঙ্কর, চিত্রগ্রহণ ও সম্পাদনা: সুব্রত
মণিপুরে যুদ্ধ-পরিস্থিতি। মেইতেই এলাকায় রাস্তায় রাস্তায় লাঠি হাতে পাহারা দিচ্ছে মেইতেই মহিলাদের সংগঠন ‘মেইরা পাইবি’। কুকি এলাকাতেও জনজাতি মহিলাদের কড়া পাহারা, মাছিও গলছে না। গোটা রাজ্য প্রায় আড়াআড়ি বিভক্ত দু’শিবিরে। কুকি-প্রধান চূড়াচাঁদপুর জেলার লম্কা বাজারে দোকানের পর দোকানে গ্রাফিতি— ‘আমাদের দোকান’, যাতে সে সব দোকানে ভাঙচুর না চালানো হয়। চূড়াচাঁদপুরের কুকি গ্রামেও দেখা মিলল যুদ্ধ-প্রস্তুতির। গ্রামের বাড়ির বেড়াতেও ‘মেইতেই হানা’ ঠেকানোর ব্যবস্থা। এক সময়ে যাঁরা প্রতিবেশী ছিল, তাঁদের আটকাতেই এখন সনাতনী ঢঙে ‘যুদ্ধকালীন বেড়া’ দিচ্ছেন বাসিন্দারা। তিন মাস ধরে চলা সংঘর্ষের সবচেয়ে বড় বলি সম্ভবত পারস্পরিক বিশ্বাস।