প্রতিবেদন: সুদীপ্তা, সম্পাদনা: সৈকত
জনশ্রুতি, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায় ভালবেসে এই নাম দিয়েছিলেন। তার পর থেকেই গোপাল মুখোপাধ্যায়ের পরিচিতি ‘গোপাল পাঁঠা’ নামে। কলেজ স্ট্রিটের পর ভবানীপুরেও পাঁঠার মাংসের দোকান। সেই দোকানেই কালীভক্ত গোপালের পুজো। প্রতি দিনই পুজো হয়। স্থানীয়েরা অনেকেই রাস্তার ধারে গাড়ি দাঁড় করিয়ে মাংসের দোকানের এই কালীমূর্তিকে প্রণাম ঠুকে তবেই রওনা হন গন্তব্যের উদ্দেশে। কিন্তু দীপান্বিতা অমাবস্যার ব্যাপার আলাদা। প্রতি বছরই নতুন মূর্তি গড়া হয়। বছরের পর বছর এক কুমোর পরিবারের স্টুডিয়ো থেকেই আসে কালীমূর্তি। প্রতি বছরই নতুন গয়না পরে সেই মূর্তি। ৭০ বছর পেরিয়েও বাংলার কালীকথার অংশ ‘গোপাল পাঁঠা’র কালীপুজো।