শিলিগুড়ি ইসকন মন্দিরে ধুমধাম করে পালিত হল গোবর্ধন পুজো। মূল মন্দিরে ১০৮ রকম ব্যঞ্জন দিয়ে তৈরি করা হয় গোবর্ধন পাহাড়। কথিত আছে, কৃষ্ণের কথা গোকুলবাসী পুজো বন্ধ করেন ইন্দ্রদেবের। কথায় বলে ইন্দ্রদেব নাকি অহংকারী। সেই অহংকার থেকেই প্রবল বর্ষণ শুরু হল গোকুলে। পুজো যে বন্ধ করিয়েছে তারই দায় বর্তায় এই দুর্যোগ থেকে তাদের রক্ষা করা। কাজেই সাত রাত সাত দিন গোবর্ধন পাহাড় হাতের আঙুলে উঠিয়ে গোটা গ্রামকে ইন্দ্রের প্রলয় থেকে মুক্তি দেয়। সেই থেকেই গোবর্ধন পুজোর শুরু।