ফাইনালের শুরু থেকে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হল দুই প্রতিযোগীর মধ্যে। সোনার লড়াইয়ে এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে রাজি ছিলেন না কেউই। বিশ্বের ১৩ নম্বর মিশেল ২০১৪ সালে গ্লাসগোয় আয়োজিত কমনওয়েলথ গেমসে সিঙ্গলসে সোনা জিতেছিলেন। যদিও তাঁর সংগ্রহে সিন্ধুর মতো অলিম্পিক্স পদক নেই।
ফাইনালে খাতায়কলমে এগিয়ে থেকেই শুরু করেছিলেন সিন্ধু। যদিও তাঁকে কড়া চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হল। দু’জনের মধ্যে একাধিক লম্বা র্যালি হল। কখনও জিতলেন সিন্ধু। কখনও মিশেল। প্রথম গেমে সমানে সমানে লড়াই হল। সিন্ধু ১৮-১৪ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়ার পর আর স্নায়ুর চাপ ধরে রাখতে পারলেন না কানাডার প্রতিযোগী। একাধিক ভুল করলেন। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ২১-১৫ ব্যবধানে জয় ছিনিয়ে নেন ভারতীয় প্রতিযোগী।