প্রতিবেদন: প্রচেতা
এই নিয়ে তৃতীয় বার। ২০১৯ সালের অগস্ট, ২০২২ সালের মে মাস এবং চলতি বছরের অক্টোবর, বৌবাজারে ফিরল ফাটল আতঙ্ক। দুর্গা পিতুরি লেন, মদন দত্ত লেন, বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিটের একাধিক বাড়ি এবং দোকান ক্ষতিগ্রস্ত। বিপজ্জনক বাড়ি থেকে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে শতাধিক মানুষকে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস্তুবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ হিমাদ্রি গুহর অনুমান, এখনও পর্যন্ত ৭২ থেকে ৭৩টি বাড়ি নতুন করে তৈরি করতে হবে। শুক্রবারের ঘটনার পর সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। মেট্রোর কাজের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকদের সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলে ঘোষণা করেছেন কেএমআরসিএল অধিকর্তা এ কে নন্দী। ৩০ দিনের বেশি বাড়ির বাইরে থাকতে হচ্ছে, এমন ঘরছাড়াদেরও এককালীন ৫ লক্ষ টাকা করে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি। বৌবাজারের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। সমস্যা সমাধানে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করুক মেট্রো, চাইছেন সুদীপ।