প্রতিবেদন: সৌরভ ও রিঙ্কি, সম্পাদনা: বিজন
পাঁচ রাজ্যের ভোটের ফল প্রকাশ হতেই কংগ্রেসের উপর চাপ বাড়িয়েছে তৃণমূল। চাপানউতর চলছে রাজ্যস্তরে আসন সমঝোতা নিয়েও। এই পরিস্থিতি বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’র রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়েও তৈরি হল সংশয়। জোট থেকে সবার আগে বেরিয়ে যাবে তৃণমূল, মন্তব্য বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের। তাঁর দাবি, “মোদী-শাহদের সঙ্গে মমতার সূক্ষ্ম আঁতাত আছে। মমতা যত ক্ষণ পারবে বিজেপির হয়ে লড়ে যাবে। আরএসএসের নির্দিষ্ট নির্দেশ রয়েছে, মমতাকে বিরক্ত করা যাবে না। তৃণমূল নয়, ইন্ডিয়া জোটের পরিচালিকা শক্তি হল বাম এবং কংগ্রেস।” যার পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জবাব, “পশ্চিমবাংলায় সিপিএমই বিজেপির সব থেকে বড় এজেন্ট। সিপিএম এবং অধীর চৌধুরির লক্ষ্য হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরানো। সেই কারণেই বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। ওরা টেলিভিশনে থাকে, মাঠেঘাটে থাকে না। বাংলায় ৩৪ বছর যে অত্যাচার করেছে, আগামী ৫০ বছর মানুষ সিপিএমকে কোনও সুযোগ দেবে না। সিপিএম পার্টিটা আছে মিডিয়ায় আর হাইকোর্টে।” সিপিএমের রাজ্যসভার সাংসদ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের এই মন্তব্যের পাল্টা প্রতিক্রিয়া বামেদের বিঁধেছেন রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য।