প্রতিবেদন: প্রচেতা, সম্পাদনা: অলোক
মৃত ব্যক্তির নামে অ্যাকাউন্ট। সেই অ্যাকাউন্টের সেকেন্ডারি হোল্ডারে নাম রয়েছে মানিক ভট্টাচার্যের স্ত্রী শতরূপা ভট্টাচার্যের। ২০১৯ সালে কেওয়াইসি আপডেট করালেও জানানো হয়নি, অ্যাকাউন্টের মালিক মৃত্যুঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় মৃত। অথচ ২০১৬ সালেই অ্যাকাউন্ট মালিকের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি তদন্তকারীদের। এদিন ব্যাঙ্কশাল আদালতে শিক্ষক নিয়োগ মামলার শুনানিতে বিচারকের সামনে এই তথ্যই পেশ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। যদিও মানিকের আইনজীবী সঞ্জয় দাশগুপ্তের দাবি, ওই মৃত ব্যক্তি আসলে শতরূপা ভট্টাচার্যের পিসেমশাই। ১৯৮১ সাল থেকেই সেই অ্যাকাউন্ট রয়েছে।