প্রতিবেদন: প্রচেতা, সম্পাদনা: বিজন
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের পড়ুয়া স্বপ্নদীপ কুণ্ডুর রহস্যমৃত্যুর পরেই উঠে এসেছিল র্যাগিং-তত্ত্ব। ক্যাম্পাসে ও হস্টেলে র্যাগিংয়ের অভিযোগে একে একে মুখ খুলেছিলেন প্রাক্তন থেকে বর্তমান অনেকেই। কেউ প্রকাশ্যে, কেউ বা ঘনিষ্ঠমহলে। বাদ যাননি শিক্ষকমহলের একাংশও। ক্যাম্পাসে অ্যান্টি-র্যাগিং কমিটির কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন অনেকে। ছাত্রমৃত্যুতে তড়িঘড়ি তদন্ত কমিটি গড়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার বৈঠকে বসে সেই কমিটি। পাশাপাশি, এ দিন বৈঠক করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যান্টি-র্যাগিং কমিটিও। হস্টেলে থাকা নিয়ে গত কালই একটি নোটিস দিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন অফ স্টুডেন্টস। এ দিন তিনি দাবি করেন, এখন আর কোনও প্রাক্তনীই হস্টেলে নেই।
শুক্রবার যাদবপুর-সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-অধ্যাপকদের ডেকে পাঠান রাজ্যপাল। তাঁদের সঙ্গে বৈঠকে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে র্যাগিং রুখতে একটি বিশেষ কমিটি গড়ার নির্দেশ দেন রাজ্যপাল। শুধু যাদবপুরই নয়, সব বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যই দায়ী থাকবে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী উপাচার্যের নেতৃত্বাধীন এই কমিটি।