প্রতিবেদন: প্রিয়ঙ্কর, চিত্রগ্রহণ ও সম্পাদনা: সুব্রত
কুকি ছাত্র সংগঠনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মে মাসের শুরু থেকে চলা হিংসায় তাদের জনজাতির ১২০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। নিহতদের তালিকায় আছেন ৩১ বছর বয়সী ডেভিড তুলর। চূড়াচাঁদপুরের ডেভিডকে দিল্লি-মুম্বই ছুটতে হত কাজের সন্ধানে। বাড়িতে পঙ্গু বাবা, ভাই রোজগার করলেও সংসারের জোয়াল কাঁধে তুলে নিয়েছিল বড় ছেলে ডেভিডই। মে মাসে জাতিহিংসা শুরু হলে আটকে পড়ে ডেভিড। তুলে নেয় গ্রাম পাহারার দায়িত্ব। ১ জুলাইয়ের রাতে, গ্রাম পাহারা দেওয়ায় সময়েই নিহত হয় ডেভিড। পরিবারের অভিযোগ, মেইতেই বাহিনী তাঁর হাত-পা-মাথা কেটে তাঁকে খুন করে। দাদার কাটা মাথাটা বাঁশের বেড়ায় গেঁথে দিয়ে গিয়েছিল। সেই বীভৎসতা ভুলতে পারেননি বোন হেলেন। কার কাছে বিচার চাইবেন? ডেভিডের পরিবারের কাছে কোনও উত্তর নেই।