প্রশিক্ষক চড় মারছেন মার্টিনাকে টুইটার
খেলা শুরুর আগে নানা ভাবে প্রশিক্ষকরা খেলোয়াড়দের অনুপ্রাণীত করেন। টোকিয়ো অলিম্পিক্সে দেখা গেল সেরকমই এক চিত্র। তবে অনুপ্রাণীত করার পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। জুডো ম্যাচের আগে ছাত্রীকে চড় মেরে অনুপ্রাণীত করলেন প্রশিক্ষক। আর এই ভিডিয়ো ভাইরাল হল নেটমাধ্যমে।
এর পরই নড়েচড়ে বসে আন্তর্জাতিক জুডো ফেডারেশন। সতর্ক করে দেওয়া হয় মার্টিনা ট্রাদোস-এর প্রশিক্ষককে।
জার্মানির মার্টিনা মুখোমুখি হন হাঙ্গেরির জোফি ওডবাস-এর। খেলা শুরুর আগে দেখা যায় এই চিত্র। প্রশিক্ষক ও মার্টিনা এগিয়ে আসছেন একে অপরের দিকে। কোর্টের সামনে মার্টিনাকে ধরে বেশ কয়েক বার ঝাঁকান তাঁর প্রশিক্ষক। এর পর দুই গালে দু'টি চড় মারেন।
নেটমাধ্যমে এই ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য সামনে এসেছে। অনেকে এই ঘটনা নিয়ে শুধু মজা করেছেন। কেউ আবার নিন্দা করেছেন। অনেকেই আবার প্রশিক্ষকের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তবে এই ঘটনার নিন্দা করেছেন প্রাক্তন সাঁতারু ন্যান্সি হগসহেড। তাঁর মতে, এ ভাবেই অ্যাথলেটদের ওয়ার্ম আপের নামে নির্যাতন করেন প্রশিক্ষকরা।
মুখ খুলেছেন মার্টিনাও। প্রশিক্ষকের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, ‘‘এটা খুবই সামান্য ব্যাপার। প্রশিক্ষক আমায় উদ্বুদ্ধ করছিলেন। এটা ওয়ার্ম আপের জন্য জরুরি।’’