জাতীয় দলের হয়ে এখনও পর্যন্ত একটি টেস্ট, ১১ ওয়ানডে ও ১৫ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন শার্দূল। ছবি: এএফপি।
চতুর্থ দফার লকডাউনের মধ্যেই আউটডোরে অনুশীলন শুরু করায় এ বার প্রশ্নের মুখে জাতীয় দলের পেসার শার্দূল ঠাকুর। তাঁকে এই ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছে মুম্বই ক্রিকেট সংস্থা (এমসিএ)। একা শার্দূল নন, তাঁর সঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে আরও তিন ক্রিকেটারকে।
মহারাষ্ট্র সরকার রেড জোনের বাইরে স্টেডিয়ামে অনুশীলনের অনুমতি দিয়েছে ক্রীড়াবিদদের। কিন্তু ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড এখনও অনুশীলন শুরু করতে বলেনি। তাই বোর্ডের অনুমতি ছাড়া শার্দূল কেন অনুশীলন শুরু করলেন, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। যা আভাস, তাতে শাস্তিও পেতে পারেন তিনি।
আরও পড়ুন: ধোনির অসহায় মুখই বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনালে দলকে জেতাতে উদ্বুদ্ধ করেছিল, দাবি রায়নার
আরও পড়ুন: ‘ক্রিকেটের সব ম্যাচই ফিক্সড, সৎ ভাবে খেলা হয় না একটিও’
শার্দূল যেখানে অনুশীলন করেছিলেন, সেই পালঘর জেলা কিন্তু রেড জোনে নেই। কিন্তু তার পরেও বোর্ডের মাথাব্যথার কারণ হল, তিনি চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটার। গ্রেড সি-তে আছেন তিনি। যেখানে বাৎসরিক এক কোটি টাকা পান ক্রিকেটাররা। চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটার হিসেবে তাঁর গাইডলাইন মেনে চলার কথা। কিন্তু তিনি অনুমতি না নিয়ে নিজেই অনুশীলন শুরু করে দিয়েছিলেন। এই কারণেই বোর্ড তাঁর আচরণে অসন্তুষ্ট।
কবে থেকে ক্রিকেটাররা অনুশীলন শুরু করবেন, তা নিয়ে বোর্ডের তরফে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। কোনও নিরাপদ ভেন্যুতে ক্রিকেটারদের একসঙ্গে জড়ো করতে হবে প্রথমে। তার পর নেট শুরু হবে। মনে করা হচ্ছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার আগে অন্তত দুই মাসের প্রস্তুতি প্রয়োজন হবে ক্রিকেটারদের।