গোপী প্রশাসনে গেলে ২০০৬ সালের পরে ফের এক বার ভারতীয় ব্যাডমিন্টন দলের জন্য নতুন কোচের প্রয়োজন পড়বে। গোপীর অধীনেই ছেলেদের ও মেয়েদের ক্ষেত্রে বিশ্বের এক নম্বর হয়েছিলেন যথাক্রমে কিদম্বি শ্রীকান্ত ও সাইনা নেহওয়াল। এই সময়ের মধ্যেই অলিম্পিক্সে তিনটি পদক পেয়েছে ভারত।
নতুন ভূমিকায় গোপীচন্দ ফাইল চিত্র।
কয়েক দিন আগে জানা গিয়েছিল ‘ব্যাডমিন্টন অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়া’র সচিব পদে লড়তে চান পুল্লেলা গোপীচন্দ। সেই কারণে ভারতীয় ব্যাডমিন্টন দলের কোচের পদ ছাড়তে চলেছেন তিনি। কিন্তু সচিব নন, ব্যাডমিন্টন সংস্থার সহ-সভাপতির পদে লড়ার জন্য মনোনয়ন জমা দিয়েছেন গোপী।
জানা গিয়েছিল, গোপীচন্দ প্রশাসনে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করার পরে প্রথমে ব্যাডমিন্টন সংস্থার সভাপতি তথা অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাকে জানান। তিনি সায় দেন। কিন্তু পরে নিজের অবস্থান বদল করে সহ-সভাপতি পদে লড়তে চান গোপী। তাঁর সঙ্গে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন বিদায়ী সচিব অজয় সিঙ্ঘানিয়া। অন্য দিকে সচিব পদের জন্য মনোনয়ন জমা দিয়েছেন ভারতের জুনিয়র দলের কোচ সঞ্জয় মিশ্র।
সচিব হতে চাইলেও ব্যাডমিন্টন সংস্থার নিয়মের গেরোয় আটকে যান গোপী। সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী এগজিকিউটিভ কমিটির সদস্যরাই এক মাত্র সচিব পদের জন্য লড়তে পারেন। বর্তমানে তেলঙ্গনা ব্যাডমিন্টন সংস্থার সচিব গোপীচন্দ। কিন্তু এগজিকিউটিভ কমিটির সদস্য তিনি নন। তাই মনোনয়ন জমা দিতে পারেননি তিনি। সংস্থার ১২ জন সহ-সভাপতির মধ্যে এক জন হতে পারবেন তিনি।
গোপী প্রশাসনে গেলে ২০০৬ সালের পরে ফের এক বার ভারতীয় ব্যাডমিন্টন দলের জন্য নতুন কোচের প্রয়োজন পড়বে। গোপীর অধীনেই ছেলেদের ও মেয়েদের ক্ষেত্রে বিশ্বের এক নম্বর হয়েছিলেন যথাক্রমে কিদম্বি শ্রীকান্ত ও সাইনা নেহওয়াল। এই সময়ের মধ্যেই অলিম্পিক্সে তিনটি পদক পেয়েছে ভারত।