ধোনির মতো ফিনিশার আসেননি বিশ্বক্রিকেটে। —ফাইল চিত্র।
অধিনায়ক থাকার সময়ে তাঁর নাম ছিল ‘ক্যাপ্টেন কুল’। যত কঠিন পরিস্থিতিই হোক না কেন, চাপের লেশমাত্রও থাকত না তাঁর চোখে মুখে। এ হেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনি বলছেন, ব্যাট হাতে নামার সময়ে তিনিও চাপ অনুভব করেন।
একটি সংস্থার হয়ে প্রচারে ধোনি বলেছেন, ‘‘আমি যখন ব্যাট করতে নামি তখন প্রথম পাঁচ-দশটা বল খেলার সময়ে আমার হৃৎপিণ্ডের গতি বেড়ে যায়। চাপ অনুভব করতে শুরু করে দিই। ভয় পাই।’’
গত বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে একের পর এক উইকেট হারিয়ে ভারতের পিঠ যখন দেওয়ালে ঠেকে গিয়েছে, তখন রুখে দাঁড়ান ধোনি ও জাদেজা। দু’জনের ব্যাটে জয়ের গন্ধ ভারত যখন পেতে শুরু করেছে, তখনই ইন্দ্রপতন ঘটে। রান আউট হন ধোনি। ভারতেরও জেতার স্বপ্ন শেষ হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: দুশ্চিন্তা মাথায় নিয়েই ঘরবন্দি ময়দান মজেছে আঁকা-গান-রান্নায়
সেই ম্যাচেও ধোনির মুখে টেনশন খেলা করেনি। ব্যাট হাতে ইনিংস শুরু করার সময়ে যে টেনশন দেখা যায় তাঁর মধ্যে, খেলা যত গড়াতে থাকে, ততই তা উধাও হয়ে যায়। মানসিক দৃঢ়তা ধোনিকে বাকিদের থেকে আলাদা করে দিয়েছে।