আইপিএল ট্রফির সামনে সঞ্জু স্যামসন (বাঁ দিকে) ও ফাফ ডুপ্লেসি। ছবি: আইপিএল।
১৯তম ওভারে রভমান পাওয়েলের দুটি চার এবং একটি ছয় নিশ্চিত করে দিল রাজস্থানের জয়।
পর পর পরাগ এবং হেটমায়ার আউট হওয়ায় চাপে পড়ে গেল রাজস্থান। যদিও জিততে আর ১৩ রান চাই।
উইকেটকিপারের পিছন দিয়ে তুলে মারতে গিয়ে ফিরে গেলেন যশস্বী (৪৫)।
পাওয়ার প্লে-র মধ্যে ক্যাডমোরকে বোল্ড (২০) করেন লকি ফার্গুসন।
আরও একটি ক্যাচ ফস্কাল বেঙ্গালুরু। যশ দয়ালের বল পুল করতে গিয়ে ক্যাচ তোলেন ক্যাডমোর। বাউন্ডারিতে সহজ ক্যাচ ফেলেন ম্যাক্সওয়েল।
যশ দয়ালের বলে খোঁচা মারেন যশস্বী জয়সওয়াল। বল যায় স্লিপে। গ্রিন ক্যাচ ধরার চেষ্টা করেন। কিন্তু বল তাঁর হাতে লেগে বেরিয়ে যায়।
শেষ বলে সন্দীপ শর্মা আউট করলেন কর্ণ শর্মাকে। ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৭২ রান করল বেঙ্গালুরু।
শেষ পর্যন্ত আবেশ খানের বলেই আউট হলেন দীনেশ কার্তিক। ১১ রান করেছেন তিনি।
ব্যাট করতে নেমে প্রথম বলেই দীনেশ কার্তিককে এলবিডব্লিউ দিয়েছিলেন আম্পায়ার। কার্তিক রিভিউ নেন। স্নিকোমিটারে দাগ দেখা গেলেও বল ব্যাটে লেগেছে না ব্যাট প্যাডে লেগেছে তা বোঝা যাচ্ছিল না। কিন্তু তৃতীয় আম্পায়ার মনে করেন বল ব্যাটে লেগেছে। কার্তিককে নট আউট দেন তিনি। তৃতীয় আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত মানতে পারেননি রাজস্থানের কোচ কুমার সঙ্গকারা। বিরক্তি প্রকাশ করেন তিনি।
ভাল খেলছিলেন পাটীদার। কিন্তু আবেশ খানের বলে বড় শট মারতে গিয়ে ৩৪ রানে আউট হলেন তিনি। বেঙ্গালুরুর অর্ধেক দল আউট।
দায়িত্বজ্ঞানহীন শট ম্যাক্সওয়েলের। চাপের মুখে অকারণে বড় শট খেলতে গিয়ে ফিরে গেলেন।
অফ স্পিনারকে ছয় মারতে গিয়ে রভমান পাওয়েলের হাতে ধরা পড়লেন গ্রিন (২৭)।
বড় ধাক্কা খেল বেঙ্গালুুরু। যুজবেন্দ্র চহালের দ্বিতীয় বলে ছক্কা মারতে গিয়ে ৩৩ রানে আউট হলেন কোহলি।
পাওয়ার প্লে-র মধ্যে আউট হয়ে গেলেন ডুপ্লেসি। ট্রেন্ট বোল্টের বল মিড উইকেট অঞ্চলে মারতে গিয়ে রভম্যান পাওয়েলের হাতে ক্যাচ দিয়ে বসেন ডুপ্লেসি। সামনে ঝাঁপিয়ে ভাল ক্যাচ ধরেন পাওয়েল। ১৭ রান করলেন বেঙ্গালুরুর অধিনায়ক।
পাওয়ার প্লে-র শুরুটা ভাল করেছে রাজস্থান। প্রথম ৩ ওভারে বিরাট কোহলি ও ফাফ ডুপ্লেসিকে হাত খোলার বেশি সুযোগ দেননি ট্রেন্ট বোল্ট ও সন্দীপ শর্মা।