ত্রিনিদাদের ব্যাটার লুইস ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ওপেন করেন। তিনি বিশ্বের মাত্র তৃতীয় ব্যাটার, যাঁর টি-টোয়ন্টি আন্তর্জাতিকে দু’টি শতরান রয়েছে। মুম্বই ইন্ডিয়ান্স এবং রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে আগে খেলা লুইসকে এ বার নিলামে নিয়েছে লখনউ।
হতাশ ধোনি অভিননন্দ জানাচ্ছেন বাদোনিকে। ছবি: আইপিএল
শেষ দু’ওভারে লখনউ সুপার জায়ান্টসের দরকার ছিল ৩৪ রান। সেখান থেকে তারা যে চেন্নাই সুপার কিংসকে হারাতে পারবে, কেউ ভাবেননি। শুধু এক জনই ভেবেছিলেন। তিনি এভিন লুইস। প্রায় একার হাতে সঞ্জীব গোয়েঙ্কার দলকে জিতিয়ে দিলেন তিনি।
১৯তম ওভারে শিবম দুবেকে প্রথম বল দেন সিএসকে অধিনায়ক রবীন্দ্র জাডেজা। তাঁর সেই ওভারে ওঠে ২৫ রান। ওখানেই ম্যাচ ঘুরে যায়। শেষ ওভারে দরকার ছিল ৯ রান। তৃতীয় বলে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় এলএসজি।
১৯তম ওভারে স্ট্রাইকে ছিলেন আয়ুষ বাদোনি। প্রথম বলে ছয় মারেন। পরের দু’টি বল ওয়াইড হয়। পরের বলে এক রান নিয়ে বাদোনি স্ট্রাইক দেন লুইসকে। এই ক্যারিবিয়ান বাঁহাতি ব্যাটারের ভেল্কি শুরু হয় তখন থেকে। তৃতীয় বলে ২ রান নেন লুইস। পরের দু’টি বলে চার মারেন। শেষ বলে ছয় আসে লুইসের ব্যাট থেকে।
শেষ ওভারে জাডেজা বল দেন মুকেশ চৌধুরিকে। প্রথম দু’টি বলই ওয়াইড হয়। এর পর ছয় মারেন বাদোনি। পরের বলে কোনও রান হয়নি। তৃতীয় বলে ১ রান নিয়ে ম্যাচ জিতে যায় এলএসজি।
ত্রিনিদাদের ব্যাটার লুইস ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ওপেন করেন। তিনি বিশ্বের মাত্র তৃতীয় ব্যাটার, যাঁর টি-টোয়ন্টি আন্তর্জাতিকে দু’টি শতরান রয়েছে। মুম্বই ইন্ডিয়ান্স এবং রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে আগে খেলা লুইসকে এ বার নিলামে নিয়েছে লখনউ।
চেন্নাইয়ের হারের পর অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, শেষ ওভারে জাডেজা কেন দুবেকে বল দিলেন। হারার পরে জাডেজা নিজেও হয়ত সে কথা ভাবছেন। তিনি নিজে বল করতে পারতেন, বা মইন আলিকে বল দিতে পারতেন। হয়ত সে ক্ষেত্রে লুইস এ ভাবে হাত খুলে মারতে পারতেন না।