এ বারের আইপিএলে লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধে ম্যাচটিই কলকাতা নাইট রাইডার্সের শেষ ম্যাচ হতে পারে। এই ম্যাচ জিতলেও প্লে-অফে যাওয়ার রাস্তা কঠিন। তাকিয়ে থাকতে হবে বাকি দলগুলির দিকে। এমন অবস্থায় চোটের কারণে নেই অজিঙ্ক রহাণে। দেখে নেওয়া যাক কেমন হতে পারে কলকাতার সম্ভাব্য একাদশ।
বেঙ্কটেশ আয়ার: ওপেনার হিসেবে তাঁকেই দেখা যেতে পারে লখউয়ের বিরুদ্ধে। রহাণে না থাকলেও তাঁর উপর ভরসা করতে পারে কলকাতা। কিন্তু তাঁর সঙ্গী কে হবেন?
অ্যারন ফিঞ্চ: আইপিএলে ন’টি দলে খেলে ফেললেও সে ভাবে সাফল্য আসেনি ফিঞ্চের ব্যাটে। এ বারেও সে ভাবে নজর কাড়তে পারেননি তিনি। এমন অবস্থায় ফের এক বার সুযোগ দেওয়া হতে পারে তাঁকে।
নীতীশ রানা: খুব যে ভাল ছন্দে আছেন এমনটা বলা যাবে না, তবে কলকাতা দলের বড় ভরসা তিনিই। এখনও পর্যন্ত ৩১৯ রান করেছেন। লখনউয়ের বিরুদ্ধে তাঁর বাদ যাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
শ্রেয়স আয়ার: অধিনায়ক হিসেবে তিনি দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার চেষ্টা করছেন। কলকাতার হয়ে সব চেয়ে বেশি রান এই মরসুমে এসেছে তাঁর ব্যাট থেকেই। রিঙ্কু সিংহ: মিডল অর্ডারে দলকে ভরসা দিচ্ছেন তিনি। ফিল্ডার হিসেবেও দলের বড় ভরসা রিঙ্কু।
রিঙ্কু সিংহ: মিডল অর্ডারে দলকে ভরসা দিচ্ছেন তিনি। ফিল্ডার হিসেবেও দলের বড় ভরসা রিঙ্কু।
আন্দ্রে রাসেল: ব্যাটে, বলে কলকাতার ভরসা তিনিই। এখনও পর্যন্ত বেশ কিছু ম্যাচ জিতিয়েছেন তিনি। লখনউয়ের বিরুদ্ধেও তাঁর দিকে নজর থাকবে।
শেল্ডন জ্যাকসন: চার জনের বেশি বিদেশি খেলানো যাবে না। ফিঞ্চ খেললে তাই বসতে হতে পারে স্যাম বিলিংসকে। সে ক্ষেত্রে খেলবেন জ্যাকসন।
সুনীল নারাইন: বল হাতে দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন। মাঝের ওভারগুলিতে রান আটকে রাখছেন। তবে এ বারের আইপিএলে ব্যাট হাতে তাঁকে সে ভাবে বিধ্বংসী ছন্দে দেখা যায়নি।
টিম সাউদি: বল হাতে কলকাতার বড় ভরসা তিনি। কামিন্স না থাকায় উইকেট নেওয়ার জন্য তাঁর দিকেই তাকিয়ে থাকবে দল।
উমেশ যাদব: সাউদির সঙ্গী হবেন উমেশ। নতুন বল হাতে কলকাতাকে উইকেট এনে দিতে পারেন তাঁরাই। পাওয়ার প্লে-তে উইকেট পাওয়ার ক্ষেত্রে এই দুই পেসারের উপর ভরসা করতে হবে দলকে।
বরুণ চক্রবর্তী: বিস্ময় স্পিনারকে দলে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। শেষ ম্যাচেও তাঁকে উইকেট নেওয়ার দিকে নজর দিতে হবে।