মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে ড্যানিয়েল স্যামসের এক ওভারে ৩৫ রান করেছেন কলকাতার প্যাট কামিন্স। সেই ওভারেই ম্যাচ জিতে যায় কলকাতা। আইপিএলের ১৪ বছরের ইতিহাসে এই রকমের ঘটনা আরও ঘটেছে।
আইপিএলের ইতিহাসে এক ওভারে সব থেকে বেশি ৩৭ রান দিয়েছেন কোচি টাস্কার্স কেরলের প্রশান্ত পরমেশ্বরণ। ২০১০ সালের আইপিএলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের বিরুদ্ধে এই রান দেন তিনি।
সে বারই প্রথম বার খেলার সুযোগ পায় কোচি। ম্যাচের তৃতীয় ওভারে পরমেশ্বরণের বলে তিনটি চার ও চারটি ছক্কা মারেন ক্রিস গেল। একটি নো বলও করেন পরমেশ্বরণ।
২০২১ সালে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের হর্ষল পটেলও এক ওভারে ৩৭ রান দেন। চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে ছিল খেলা।
ম্যাচের শেষ ওভারে চেন্নাইয়ের রবীন্দ্র জাডেজা হর্ষলকে একটি চার ও পাঁচটি ছক্কা মারেন। একটি বলে দু’রান নেন জাডেজা। একটি নো বল হয়।
এই বারের আইপিএলে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে এক ওভারে ৩৫ রান করে চমক দিয়েছেন প্যাট কামিন্স। সেই সঙ্গে মাত্র ১৪ বলে অর্ধশতরান করেন তিনি।
কামিন্স ইনিংসের ১৬তম ওভারে স্যামসকে দু’টি চার ও চারটি ছক্কা মারেন। একটি নো বল হয়। সেই বলে দু’রান নেন কলকাতার ব্যাটার।
২০১০ সালে কলকাতার বিরুদ্ধেই এক ওভারে ৩৩ রান দেন পঞ্জাব কিংসের (তৎকালীন কিংস ইলেভেন পঞ্জাব) বোলার রবি বোপারা। ম্যাচের ১৩তম ওভারে হয় সেই ঘটনা।
বোপারাকে এক ওভারে চারটি ছক্কা মারেন ক্রিস গেল। ওয়াইডে সাত রান দেন বোলার। সেই সঙ্গে দু’টি খুচরো রান হয়।
২০১৪ সালে আইপিএলের প্লে-অফে চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে এক ওভারে ৩৩ রান দেন পঞ্জাব কিংসের (তৎকালীন কিংস ইলেভেন পঞ্জাব) পরবিন্দর আওয়ানা।
ম্যাচে ষষ্ঠ ওভারে আওয়ানার বলে পাঁচটি চার ও দু’টি ছক্কা মারেন সুরেশ রায়না। একটি নো বলও করেন আওয়ানা।