এ মরসুমে আই পিএলে সবচেয়ে বেশি টাকা রোজগার করতে চলেছেন ধোনি
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও আসন্ন ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে আয়ের হিসেবে বিরাট কোহালি, রোহিত শর্মাদের পিছনে ফেলেছেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। তবে এ মরসুমে ধোনির আয় সবচেয়ে বেশি হলেও বেশ কয়েক মরসুমে চেন্নাই সুপার কিংস অধিনায়ককে পেছনে ফেলেছেন যুবরাজ সিংহ, বেন স্টোকস, বিরাট কোহালিরা।
দেখে নিন কারা আইপিএলের কোন মরসুমে আয়ের হিসেবে পেছনে ফেলেছেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ককে:
বিরাট কোহালি
২০১৮ সালের আইপিএলে ১৭ কোটি টাকার বিনিময় ভারত অধিনায়ককে ধরে রেখেছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। সে মরসুমে ধোনির থেকেও ২ কোটি টাকা বেশি রোজগার করেছিলেন বিরাট।
যুবরাজ সিংহ
একবার নয়, দুবার কোটি টাকার লিগে ধোনির থেকে বেশি টাকা রোজগার করেছিলেন যুবরাজ। ২০১৫ সালে তাঁকে দলে নিতে ১৬ কোটি টাকা দেয় দিল্লি ক্যাপিটালস (সেই সময় নাম ছিল দিল্লি ডেয়ারডেভিলস)। এর ঠিক আগের মরসুমে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ১৪ কোটি টাকা দিয়ে তাঁকে দলে নিয়েছিল। অন্যদিকে, ২০১৪ থেকে ২০১৭ মরসুম পর্যন্ত ধোনির রোজগার ছিল ১২.৫ কোটি টাকা।
বেন স্টোকস
রাইজিং পুনে সুপার জায়েন্টসের হয়ে আইপিএলে খেলতে এসে সবচেয়ে বেশি টাকা রোজগার করেন ইংল্যান্ডের অলরাউন্ডার বেন স্টোকস। ১৪.৫ কোটি টাকা পান তিনি। সেই মরসুমে ধোনির আয় ছিল ১২.৫ কোটি টাকা।
প্যাট কামিন্স
গত মরসুমে ১৫.৫ কোটি টাকার বিনিময় কামিন্সকে দলে নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। সে মরসুমেও অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটারের থেকে ৫০ লক্ষ্য টাকা কম পেয়েছিলেন ধোনি। তবে শুধু ধোনি নন, আয়ের হিসেবে রোহিত শর্মাকেও পেছনে ফেলে দিয়েছিলেন কামিন্স।
কেভিন পিটারসেন ও অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ
২০০৮ সালে চেন্নাই সুপার কিংস ধোনিকে ১০ কোটি ৯১ লক্ষ্য টাকা দিলেও তার পরের মরসুমেই ইংল্যান্ডের দুই তারকা ক্রিকেটারকে দলে নিতে ১১ কোটি ২৮ লক্ষ্য টাকা করে খরচ করে। ২০০৯ সালে ফ্লিনটফ ধোনির অধিনায়কত্বে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলেন।