জিতলেন ধোনিরা। ছবি আইপিএল
শেষ রক্ষা হল না। মুম্বই ইন্ডিয়ান্স হেরে গেল চেন্নাইয়ের কাছে। দলকে জেতাতে ব্যর্থ মুম্বই ব্যাটসম্যানরা। পাশাপাশি চেন্নাইয়ে আঁটসাট বোলিং কাজে লেগেছে।
৯৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে প্রবল চাপে মুম্বই। জিততে গেলে ৫ ওভারে দরকার ৬০ রান।
ব্রাভোর বলে ফিরে গেলেন ইশান কিশন। সরাসরি রায়নার হাতে ক্যাচ তুলে দেন।
জিততে গেলে এখনও একশোর বেশি রান তুলতে হবে মুম্বইকে। কিন্তু দলের টপ অর্ডারকে হারিয়েছে তারা।
শার্দূলের বলে ফিরলেন সূর্যকুমার। তিন উইকেট হারিয়ে চাপে মুম্বই।
সিএসকে-কে দ্বিতীয় ধাক্কা চাহারের। অনমোলপ্রীত সিংহকে ফিরিয়ে দিলেন ১৬ রানে।
দীপক চাহারের দুরন্ত বলে ফিরে গেলেন মারমুখী ডি’কক। ১৭ রানে ফিরলেন তিনি।
রুতুরাজের অপরাজিত ৮৮ রানের সৌজন্যে ১৫৬-৬ তুলল ধোনির সিএসকে। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত খেলে ৫৮ বলে ৮৮ রান করে অপরাজিত থাকলেন রুতুরাজ। দলকে দেড়শোর গন্ডি পেরোতেও সাহায্য করলেন।
বোল্টের এক ওভারে তিনটি ছক্কা মারলেন ডোয়েন ব্রাভো। খারাপ শুরু করেও বড় রান তোলার দিকে চেন্নাই।
একশো রানের জুটি হল না। ভাল খেলতে থাকলেও বুমরার বলে পোলার্ডের হাতে ক্যাচ দিয়ে ২৬ রানে ফিরলেন জাডেজা।
সিএসকে-র রান ১০০ পেরিয়ে গেল। রুতুরাজ এবং জাডেজা ধাক্কা কাটিয়ে দলকে ভদ্রস্থ রানের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন।
একাই লড়ছেন রুতুরাজ গায়কোয়ড়া। মুম্বই বোলারদের সামনে অর্ধশতরান করলেন তিনি।
রুতুরাজের ছক্কার সৌজন্যে পঞ্চাশ রান পেরোল সিএসকে-র। যদিও রান তোলার গতি অত্যন্ত কম।
দলকে বাঁচাতে ব্যর্থ ক্যাপ্টেন কুল। তিন রান করেই সাজঘরে ফিরলেন তিনি।
একটি বাউন্ডারি মেরে সাজঘরে ফিরলেন রায়নাও। প্রবল চাপে সিএসকে। দলকে বাঁচাতে নামলেন ধোনি।
মিলনের প্রথম বল খেলতে গিয়েই হেলমেটে সজোরে আঘাত খেলেন অম্বাতি রায়ডু। মাঠের মধ্যেই চিকিৎসা চলে। শেষমেশ মাঠ ছাড়তে বাধ্য হলেন তিনি। নামলেন সুরেশ রায়না।
দ্বিতীয় ওভারেই আউট মইন। অ্যাডাম মিলনের বলে সৌরভ তিওয়ারির হাতে ক্যাচ দিলেন তিনি। স্বপ্নের শুরু মুম্বইয়ের।
প্রথম ওভারেই ঝটকা মুম্বইয়ের। ফিরে গেলেন দু’প্লেসি। দুর্দান্ত শুরু মুম্বইয়ের।