দর্শক বেরিয়ে যাওয়ার পর ফের খেলা শুরু হয়। ছবি: রয়টার্স
খেলা শেষে জয়ের হাসি নিয়ে যখন মাঠ ছাড়ছেন নোভাক জোকোভিচ, দর্শক আসন তখন শূন্য। ফ্রান্সের সময় অনুযায়ী রাত ১১টার পর মাঠ থেকে দর্শকদের বার করে দেওয়া হয়। প্রথমে তাঁরা বেরতে না চাইলে খেলা থামিয়েও দেওয়া হয়।
এই সপ্তাহ থেকেই মাঠে দর্শক আসার অনুমতি দিয়েছে ফরাসি সরকার। তবে রাত ১১টা থেকে কার্ফু জারি হয় ফ্রান্সে। সেই সময় পার করে গিয়েছিল জোকোভিচদের ম্যাচ। তাই খেলার মাঝ পথেই ৫ হাজার দর্শককে বাধ্য করা হয় স্টেডিয়াম ছেড়ে বেরিয়ে যেতে। তবে শুরুতে বেরিয়ে যেতে চাননি তাঁরা। চিৎকার করতে থাকেন, “আমরা মাঠে থাকবই।” বাধ্য হয়ে খেলা থামিয়ে জোকোভিচ এবং মাতেয়ো বেরেত্তিনি কোর্ট ছেড়ে বেরিয়ে যান। দর্শক বেরিয়ে যাওয়ার পর ফের খেলা শুরু করেন তাঁরা।
ফাঁকা স্টেডিয়ামে ৬-৩, ৬-২, ৬-৭ (৫-৭), ৭-৫ ফলে ম্যাচ জিতে নেন জোকোভিচ। সেমিফাইনালে রাফায়েল নাদালের মুখোমুখি হবেন প্রতিযোগিতার এক নম্বর বাছাই।
দর্শকদের বেরিয়ে যাওয়ার নির্দেশ। ছবি: রয়টার্স