Doping

ইউএস ওপেনে ডোপিং, চার বছর নির্বাসিত প্রাক্তন এক নম্বর টেনিস খেলোয়াড়

গত বছর ইউএস ওপেনের সময় নমুনা নেওয়া হয়েছিল দু’বারের গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ীর। তাতে শক্তি বর্ধক নিষিদ্ধ ওষুধ পাওয়া গিয়েছিল। সেই অপরাধে চার বছরের জন্য নির্বাসিত করা হল প্রাক্তন এক নম্বরকে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০০:১৩
Share:

—প্রতীকী চিত্র।

ডোপ করার অভিযোগে চার বছরের জন্য নির্বাসিত হলেন প্রাক্তন উইম্বলডন চ্যাম্পিয়ন সিমোনা হালেপ। রোমানিয়ার টেনিস খেলোয়াড়ের নমুনায় গত বছর ইউএস ওপেনের সময় নিষিদ্ধ ওষুধ পাওয়া গিয়েছিল। ইন্টারন্যাশনাল টেনিস ইন্টিগ্রিটি এজেন্সি মঙ্গলবার নির্বাসিত করেছে হালেপকে।

Advertisement

দু’বারের গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ীর নমুনায় নিষিদ্ধ শক্তি বর্ধক রোক্সাডুস্ট্যাটের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে ডোপিং বিরোধী দু’টি নিয়মভঙ্গের অভিযোগ রয়েছে। নমুনায় নিষিদ্ধ শক্তি বর্ধক পাওয়ার পর ২০২২ সালের অক্টোবর মাস থেকে সাময়িক ভাবে নির্বাসিত করা হয়েছিল হালেপকে। ইন্টারন্যাশনাল টেনিস ইন্টিগ্রিটি এজেন্সি জানিয়েছে, ‘‘২০২২ সালের ইউএস ওপেনের সময় হালেপের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়েছিল। তাতে নিষিদ্ধ শক্তি বর্ধক রোক্সাডুস্ট্যাট পাওয়া গিয়েছে।’’

হালেপ অবশ্য ডোপ করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁর দাবি, তিনি কোনও নিষিদ্ধ ওষুধ খাননি। অসুস্থতার জন্য তাঁকে রক্তাল্পতার ওষুধ খেতে হয়েছিল। যে ওষুধ তিনি খেয়েছেন, তা নিষিদ্ধ নয়। হালেপ যে ওযুধ খাওয়ার দাবি করেছেন, তা খেলে শরীরে কিছু পরিমাণ রোক্সাডুস্ট্যাট থাকতে পারে। কিন্তু তাঁর শরীরে যে পরিমাণ রোক্সাডুস্ট্যাট পাওয়া গিয়েছে, তা তাঁর দাবির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বলে জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল টেনিস ইন্টিগ্রিটি এজেন্সি। এছাড়াও তাঁর বিরুদ্ধে অ্যাথেলিট বায়োলজিক্যাল পাসপোর্টে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে।

Advertisement

বিশ্বের প্রাক্তন এক নম্বর টেনিস খেলোয়াড় হালেপ। ২০১৯ সালে উইম্বলডন চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে ফরাসি ওপেনও জিতেছিলেন রোমানিয়ার ৩১ বছরের খেলোয়াড়।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement