জিতল এটিকে মোহনবাগান। ছবি: টুইটার
ম্যাচের শেষ দিকে গোল করলেন দিমিত্রি। ২-০ জিতল মোহনবাগান।
এগিয়ে গেল এটিকে মোহনবাগান। আবার সেই ইস্টবেঙ্গল রক্ষণের ভুল। বাঁকানো কর্নার করেছিলেন পেত্রাতোস। মনবীর সিংহ ব্যাক হিল গোলের দিকে পাঠান। স্লাভকোর হেড প্রথমে বারে লাগে। ফিরতি বল জালে জড়িয়ে দেন তিনিই।
দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই একে অপরের উপর চাপ বাড়াচ্ছে। এখনও কোনও দল গোলের মুখ খুঁজে পায়নি।
অল্পের জন্য ম্যাচে এগোতে পারল না মোহনবাগান। আশিক বাঁ দিক থেকে পাস হাড়িয়েছিলেন পেত্রাতোসকে। তাঁর শট বার ছুঁয়ে বেরিয়ে গেল।
কর্নার বাঁচাতে যাওয়ার সময় ইস্টবেঙ্গলের ফুটবলারের হাতে বল লাগে। কিন্তু মোহনবাগানের আবেদনে কর্ণপাত করলেন না রেফারি।
দুই দলই মাঝ মাঠের লড়াই নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে। গোলমুখী আক্রমণও হচ্ছে সমানতালে।
ডান দিক থেকে দারুণ ভাবে বল নিয়ে উঠেছিলেন সুহের। তাঁর পাস থেকে মহেশের শট বারের উপর দিয়ে বেরিয়ে গেল।
খেলায় পাল্টা দখল নেওয়ার চেষ্টা ইস্টবেঙ্গলের। মাঝে মাঝেই প্রতি আক্রমণে উঠছে তারা। তবে কিছু ভুলের কারণে এখনও গোলের মুখ খুলতে পারেনি তারা।
গোল করার দুর্দান্ত সুযোগ পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। মোবাশিরের পাস পেয়েছিলেন সুহের। কিন্তু গোল করার আগের মুহূর্তে তিনি পা পিছলে পড়ে গেলেন। মোহনবাগানের ডিফেন্ডার ক্লিয়ার করে দিলেন বল।
বক্সের বাইরে আশিককে ফাউল করেছিলেন লালচুংনুঙ্গা। পেত্রাতোসের জোরালো ফ্রিকিক অল্পের জন্য বারের উপর দিয়ে উড়ে গেল।
মাঝে একটি ফ্রিকিক পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু মোবাশিরের ফ্রিকিকের নাগাল পেলেন না ইস্টবেঙ্গলের কোনও ফুটবলারই।
প্রথম পাঁচ মিনিটে ভাল খেলছে মোহনবাগান। পাসিং, নিয়ন্ত্রণ, সবই তাদের দখলে।
বিশাল, স্লাভকো, পেত্রাতোস, বুমোস, মনবীর, শুভাশিস, আশিক, প্রীতম, গায়েগো, মার্টিন্স এবং আশিস।
কমলজিৎ, লালচুংনুঙ্গা, ক্লেটন, সুহের, লিমা, মোবাশির, সার্থক, জেরি, নাওরেম, কিরিয়াকু এবং জার্ভিস।