নন্দকুমারকে নিয়ে উচ্ছ্বাস সতীর্থদের। ছবি: টুইটার।
ক্রেসপোর পাস ধরে একাই আক্রমণে উঠেছিলেন নন্দকুমার। বিপক্ষের ডিফেন্ডারকে এড়িয়ে বাঁ পায়ের বাঁকানো শটে অসাধারণ গোল করলেন নন্দকুমার।
মোহনবাগানের বিশ্বকাপার মাঠে নামলেন। গোলের লক্ষ্যে পেত্রাতোসকেও নামিয়ে দিলেন ফেরান্দো।
অনেক ঝলমলে লেগেছে ইস্টবেঙ্গলকে। কুয়াদ্রাতের দল আত্মবিশ্বাস নিয়েই মাঠে নেমেছে এটা বোঝা গিয়েছে। বেশ কিছু ভাল সুযোগ তৈরি করেছে তারা। দু’বার আটকে গিয়েছে বিশাল কাইথের হাতে। অন্য দিকে, মোহনবাগান শুরুটা ভাল করলেও পরের দিকে একটু ছন্নছাড়া লেগেছে। তারাও গোলের কিছু সুযোগ তৈরি করেছে।
ডান দিক থেকে আশিস বল বাড়িয়েছিলেন। কিন্তু গোলের অনেক উপর দিয়ে বল উড়িয়ে দিলেন মনবীর।
টানা দ্বিতীয় আক্রমণ ইস্টবেঙ্গলের। এ বার সিভেরিয়োর থেকে পাস পেলেন নন্দ। কিন্তু একটু জোরে পাস দেওয়ায় বিশাল এগিয়ে এসে বল তালুবন্দি করলেন।
বাঁ দিক থেকে মহেশ পাস দিয়েছিলেন সিভেরিয়োকে। তাঁর শট আটকে দিলেন মোহনবাগানের এক ডিফেন্ডার।
ফ্রিকিক থেকে বল পেয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গলের জর্ডান। তাঁর হেড সরাসরি গোলকিপারের হাতে।
প্রথম থেকেই আক্রমণ করছে মোহনবাগান। সাদিকুর একটি শট একটুর জন্যে বাইরে গেল। পাল্টা লড়ছে ইস্টবেঙ্গলও।
বিশাল, আশিস, আনোয়ার, হ্যামিল, শুভাশিস, অনিরুদ্ধ, মার্টিন্স, মনবীর, বুমোস, কোলাসো এবং সাদিকু।