মঙ্গলবার একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের সহ-সচিব রূপক সাহা জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে শেখ রাসেল ক্রীড়াচক্র লিমিটেডের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পত্র এসেছে। সেটি তাঁরা গ্রহণ করেছেন। কবে তাঁরা বাংলাদেশে যাবেন তা দু-চার দিনের মধ্যে ঠিক করবেন।
নতুন বিনিয়োগকারী কি পেয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল ফাইল চিত্র
কয়েক দিন আগে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে সংবর্ধনা জানানো হয়েছিল বাংলাদেশের শেখ রাসেল ক্রীড়াচক্রের চেয়ারম্যান, এবং বসুন্ধরা গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সায়েম সোবহান আনভীরকে। এ বার লাল-হলুদ কর্তাদের বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানাল তারা। কিছু দিনের মধ্যেই বাংলাদেশে যাবেন কর্তারা।
মঙ্গলবার একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের সহ-সচিব রূপক সাহা জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে শেখ রাসেল ক্রীড়াচক্র লিমিটেডের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পত্র এসেছে। সেটি তাঁরা গ্রহণ করেছেন। কবে তাঁরা বাংলাদেশে যাবেন তা দু-চার দিনের মধ্যে ঠিক করবেন।
এই পারস্পরিক আমন্ত্রণের পরেই আরও জোরালো হয়েছে বিনিযোগের জল্পনা। এই মুহূর্তে বিনিযোগকারী শ্রী সিমেন্টের সঙ্গে ক্লাবের সম্পর্ক কেমন তা কারও অজানা নয়। এর মধ্যেই জানা গিয়েছে, শেখ রাসেল ক্রীড়াচক্রের সঙ্গে বিনিয়োগের বিষয়ে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের কথা কিছুটা এগিয়েছে। সেই বিষয়ে আরও আলোচনা করার জন্য বাংলাদেশে লাল-হলুদ কর্তাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে অনুষ্ঠানের দিন সায়েম সোবহানকে ক্লাবের তরফ থেকে সাম্মানিক আজীবন সদস্য পদ দেওয়া হয়। ইস্টবেঙ্গলের অন্যতম কর্তা দেবব্রত সরকার বলেন, ‘‘হৃদয়ের টানেই দুই বাংলার আবার এক সঙ্গে চলা প্রয়োজন। বসুন্ধরা এবং ইস্টবেঙ্গল ক্লাব মিলিত ভাবে দুই বাংলার সমন্বয়ের কাজ করতে পারে।’’ সায়েম সোবহানও পাল্টা বলেন, ‘‘ইস্টবেঙ্গল ক্লাবকে সব সময় নিজের ক্লাব বলেই ভেবেছি। তাই ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের তরফ থেকে যখন আমন্ত্রণ আসে, তখন আর ‘না’ বলিনি।’’ সেই বন্ধন কি এ বার আরও দৃঢ় হতে চলেছে?