পুণে-দিল্লি ম্যাচ। ছবি: সংগৃহিত।
দিল্লি ডায়নামোস ১ (মিলন সিংহ)
পুণে সিটি ১ (তাতো)
প্রথমার্ধের শেষে পুণের গোলটা শেষ পর্যন্ত কাজে লাগল না। এক পয়েন্ট নিয়েই দিল্লি থেকে ফিরতে হল পুণে সিটি এফসিকে। প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে জেসাস রডরিগেজ তাতোর গোলে এগিয়ে গিয়েছিল পুণে সিটি। কিন্তু সেই গোল এসেছিল দিল্লি রক্ষণ, গোলকিপারের বদান্যতায়। বাঁ দিক থেকে বক্সের মধ্যে ক্রস রেখেছিলেন রাহুল ভেকে। বক্সের মধ্যেই ছিলেন তাতো। সামনে তখন দিল্লির মিডফিল্ডার শৌভিক চক্রবর্তী। তাঁকে কাটিয়েই কোনওরকমে হেড করেছিলেন তাতো। যদিও সেই হেড এতটাই দুর্বল ছিল যে দিল্লির রক্ষণ আরও একটু সচল হলে আটকেই দিতে পারত সেই গোল। কিন্তু তাতোর হেড দ্বিতীয় পোস্টে ধাক্কা খেয়ে গড়িয়ে ঢুকে যায় গোলে। আনাস শেষ মুহূর্তে চেষ্টা করলেও কাজে লাগেনি।
শুরু থেকেই অবশ্য ঘরের মাঠে আধিপত্ত ছিল দিল্লিরই। কিন্তু পুণে গোলকিপারের হাতে বার বার আটকে যায় দিল্লির সব প্রচেষ্টা। এদিন এদেল বেটে নিজের সেরাটা না দিলে অন্য ফল হতেই পারত। পেনাল্টিও পেয়ে যেতে পারত দিল্লি। যদিও রেফারি দেননি। দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে যেন আরও জ্বলে উঠতে শুরু করেন এদেল বেটে। পর পর সেভ করে দিল্লির সব গোলমুখি আক্রমণ বাঁচিয়ে দেন। যদিও শেষরক্ষা হয়নি। ৭৯ মিনিটে দিল্লিকে সমতায় ফেরান মিলন সিংহ। পুরো ম্যাচে এই একবারই পরাস্ত হন বেটে। শেষ মুহূর্তে গাডজে সহজ সুযোগ নষ্ট না করলে জিতেই মাঠ ছাড়তে পারত হোম টিম।
আরও খবর
ফোরলানের গোলে প্রথম হার এটিকের