ডিন জোন্স।—ফাইল চিত্র।
অক্টোবর ও নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় হওয়ার কথা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। কিন্তু বর্তমানে করোনার প্রকোপ কম হলেও এখনও মুক্ত হয়নি সে দেশ। অন্য দিকে নিউজ়িল্যান্ডে শেষ ১২ দিনে করোনার কোনও সংক্রমণের খোঁজ পাওয়া যায়নি। সে দেশের সরকার শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশিকাও তুলে দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। তাই অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন ক্রিকেটার ডিন জোন্সের প্রস্তাব, তাঁর দেশের পরিবর্তে নিউজ়িল্যান্ডে হোক টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।
বুধবার জোন্সের টুইট, ‘‘প্রধানমন্ত্রী জাকিন্ডা আরডার্ন বলেছেন, আগামী সপ্তাহের মধ্যে শারীরিক দূরত্ববিধি তুলে দেওয়া হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জমায়েতের উপরে নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবে। এই পরিস্থিতিতে অস্ট্রেলিয়ার পরিবর্তে নিউজ়িল্যান্ডে হোক টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।"
প্রাক্তন অস্ট্রেলীয় তারকার প্রস্তাবে এখনও সাড়া দেয়নি ত্রিকেটবিশ্ব। কিন্তু জোন্সের এই প্রস্তাব একেবারে যে ফেলেও দেওয়া যায় না, তা পরিষ্কার।
এ দিকে বুধবার হার্দিক পাণ্ড্য জানিয়ে দিলেন, টেস্টের পরিবর্তে সীমিত ওভারের ক্রিকেটেই বেশি স্বচ্ছন্দবোধ করেন। একটি ওয়েবসাইটে হার্দিক বলেছেন, ‘‘আমি নিজেকে দলের ‘ব্যাক আপ’ সিমার হিসেবে দেখি। পিঠে অস্ত্রোপচারের পরে এখন টেস্ট খেলাটা যে আমার কাছে একটা বড় চ্যালেঞ্জ, তা জানি।’’ ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরের পরে আর টেস্ট খেলেননি হার্দিক। সব মিলিয়ে ১১টি টেস্ট খেলেছেন তিনি। কিন্তু মারকুটে অলরাউন্ডার হিসেবে ভারতের সীমিত ওভারের ক্রিকেটে নিজের জায়গা পাকা করে নিয়েছেন হার্দিক। তিনি বলছেন, ‘‘আমি যদি শুধু টেস্ট ক্রিকেটার হতাম, তা হলে হয়তো ঝুঁকি নিয়ে পাঁচ দিনের ক্রিকেট খেলতে নেমে পড়তাম। কিন্তু আমি সাদা বলের ক্রিকেটে নিজের গুরুত্ব জানি।’’
প্রসঙ্গ ওঠে আইপিএলেরও। হার্দিক বলেছেন, ‘‘২০১৫ সালে পন্টিং আমাকে নিজের ছেলের মতো করে তৈরি করেছিল। পন্টিং আমার কাছে বাবার মতো।’’