ঋদ্ধির অভিযোগের পর থেকে উত্তাল ক্রিকেট দুনিয়া। একের পর এক প্রাক্তন ক্রিকেটার এবং বিশেষজ্ঞ তাঁর পাশে দাঁড়ান। ঋদ্ধির পাশে দাঁড়িয়েছে ভারতের ক্রিকেট বোর্ড ও ক্রিকেটারদের সংগঠন ‘ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন’ও।
কেন সাংবাদিকের নাম প্রকাশ করলেন না ঋদ্ধি ফাইল চিত্র
বার বার অনুরোধের পরেও সাংবাদিকের নাম বলেননি ঋদ্ধিমান সাহা। কে তাঁকে হোয়াটস্যাপে ‘হুমকি’ দিল তা জানাননি বিসিসিআইকেও। তা হলে তাঁকে ওই সাংবাদিক কী বলেছেন তা কেন সবার সামনে প্রকাশ করলেন তিনি? বিতর্কের মাঝেই তার জবাব দিলেন ঋদ্ধি।
এক সাক্ষাৎকারে ঋদ্ধি বলেন, ‘‘ওই সাংবাদিক যদি আমার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিতেন তা হলে আমি কাউকে কিছু বলতাম না। কিন্তু তাঁর কথা থেকে স্পষ্ট তিনি ক্ষমা চাননি। তাই আমি সেটা সবাইকে জানিয়েছি। বিসিসিআই আমার পাশে দাঁড়িয়েছে। আমার কাছে সাংবাদিকের নাম জানতে চেয়েছে। কিন্তু আমি বলিনি। যদিও গোটা ঘটনাটা আমি ইমেল করে বোর্ডকে জানিয়েছি।’’
কিন্তু কেন সাংবাদিকের নাম বলেননি ঋদ্ধি। তার জবাবে ভারতের উইকেটরক্ষক বলেন, ‘‘আমি ওই সাংবাদিককে ভাবার সুযোগ দিয়েছি। যদি তিনি নিজের ভুল বুঝতে পারেন তা হলে আমিও ভেবে দেখব। এই ধরনের ঘটনা ঘটে। আমি কোনও বিতর্ক চাইনি। সবাইকে শুধু জানাতে চেয়েছিলাম যে এই ধরনের ঘটনা ঘটে। সাংবাদিকের নাম বললে তাঁর সম্মানহানি হতে পারে। কেরিয়ারের ক্ষতি হতে পারে। তাই আমি নাম বলিনি।’’
সম্প্রতি একটি হোয়াটসঅ্যাপের স্ক্রিনশট নেটমাধ্যমে প্রকাশ করে ঋদ্ধি অভিযোগ করেন এক সাংবাদিক তাঁকে হুমকি দিয়েছেন। ঋদ্ধির অভিযোগের পর থেকে উত্তাল ক্রিকেট দুনিয়া। একের পর এক প্রাক্তন ক্রিকেটার এবং বিশেষজ্ঞ তাঁর পাশে দাঁড়ান। ঋদ্ধির পাশে দাঁড়িয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড ও ক্রিকেটারদের সংগঠন ‘ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন’ও।