WTC Final 2023

ধোনির নজির একসঙ্গে টপকালেন রোহিত-বিরাট, টেস্ট বিশ্বকাপ ফাইনালে নামার সঙ্গে সঙ্গে নতুন কীর্তি

আইসিসি প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলার নজির গড়লেন বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মা। তাঁরা টপকে গেলেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনিকে। সামনে এখন শুধু যুবরাজ সিংহ।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৭ জুন ২০২৩ ২০:৩২
Share:

(বাঁদিক থেকে) বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মা। —ফাইল চিত্র।

ওভালে মাঠে নামার সঙ্গে সঙ্গেই নজির গড়ে ফেললেন বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মা। আইসিসির প্রতিযোগিতায় সব থেকে বেশি ফাইনাল খেলার রেকর্ড ভারতীয়দের মধ্যে রয়েছে যুবরাজ সিংহের। দ্বিতীয় স্থানে বিরাট এবং রোহিত। তাঁরা ছ’টি করে ফাইনাল খেলেছেন। মহেন্দ্র সিংহ ধোনিকে টপকে গেলেন তাঁরা। পাঁচটি ফাইনাল খেলার নজির ছিল ধোনির।

Advertisement

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে রোহিত এবং বিরাট দ্বিতীয় বার খেলছেন। বিরাট এর আগে এক দিনের বিশ্বকাপ (২০১১), চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (২০১৩), টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০১৪), চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (২০১৭) এবং বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের (২০২১) ফাইনাল খেলেছেন। রোহিত ২০১১ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলেননি। তিনি ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলেছিলেন।

ধোনি ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রথম ফাইনাল খেলেছিলেন। এর পর ২০১১ সালের এক দিনের বিশ্বকাপ, ২০১৩ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, ২০১৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলেছিলেন। এর মধ্যে অধিনায়ক হিসাবে তিনটি ট্রফি জিতেছিলেন ধোনি। বিরাট বা রোহিত ফাইনালে জিতলেও অধিনায়ক হিসাবে জেতেননি। তাঁদের নেতৃত্বে ভারত এখনও পর্যন্ত কোনও আইসিসি ট্রফি জেতেনি।

Advertisement

তবে ভারতীয়দের মধ্যে আইসিসি প্রতিযোগিতার সব থেকে বেশি ফাইনাল খেলেছেন যুবরাজ। তিনি প্রথম ফাইনাল খেলেন ২০০০ সালে। সে বার আইসিসি নকআউট প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলেছিল ভারত। ২০০২ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনাল খেলেছিলেন যুবরাজ। এ ছাড়াও এক দিনের বিশ্বকাপ (২০০৩ এবং ২০১১), টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০০৭ এবং ২০১৪) এবং চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (২০১৭) ফাইনাল খেলেছিলেন।

রোহিতের নেতৃত্ব প্রথম বার আইসিসির কোনও প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলছে ভারত। এর আগে ২০২১ সালে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলার সময় অধিনায়ক ছিলেন বিরাট। সে বার হেরে যায় ভারত। আরও এক বার টেস্ট বিশ্বকাপ জেতার হাতছানি তাদের সামনে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement