ওপেনার কারা, কোহলী বলে দিয়েছেন। তিনি নিজে কত নম্বরে নামবেন, সেটাও বলে দিয়েছেন। কারা খেলবেন বাকি আটটি জায়গায়?
লোকেশ রাহুল: খোদ বিরাট কোহলী বলে দিয়েছেন, আইপিএল-এর পরে লোকেশ রাহুলকে ছাড়া ভারতীয় দলের ওপেনিং ভাবা সম্ভব নয়।
রোহিত শর্মা: টি২০ ক্রিকেটে অন্যতম সেরা ওপেনার রোহিত। তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। একমাত্র ব্যাটার যাঁর টি২০ ক্রিকেটে চারটি শতরান রয়েছে।
বিরাট কোহলী: রাহুল ওপেন করবেন জানানোর পাশাপাশি কোহলী জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি পরিচিত জায়গা তিন নম্বরেই নামবেন।
সূর্যকুমার যাদব: টি২০ আন্তর্জাতিকে শুরুটা ভাল হয়েছে সূর্যকুমারের। চারটি ইনিংসে ৪৬.৩৩ গড়ে ১৩৯ রান করেছেন তিনি। স্ট্রাইক রেট প্রায় ১৭০। আইপিএল-এ ২১৯৭ রান করেছেন।
ঋষভ পন্থ: ব্যাট হাতে যেকোনও সময় যেকোনও দলের বিরুদ্ধে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারেন পন্থ। উইকেটরক্ষক হিসেবে তিনি দলে থাকবেন। ভারতীয় ব্যাটিং লাইন আপের পাঁচ নম্বর জায়গাটিও তাঁর।
হার্দিক পাণ্ড্য: বল করতে পারবেন কি না, এখনও জানা নেই। তবু শুধু ব্যাটার হিসেবে তিনি দলে থাকবেন। শেষের ওভারগুলোয় তিনি থাকলে বড় রান ওঠা অসম্ভব নয়।
রবীন্দ্র জাডেজা: ব্যাট হাতে যেমন যথেচ্ছ বাউন্ডারিতে বল পাঠাতে পারেন, তেমনি তাঁর বাঁহাতি স্পিন বোলিং আক্রমণে বৈচিত্র্য আনবে। ফিল্ডার হিসেবে তিনি অন্যতম সেরা। ৫০টি টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক এবং ১৯১টি আইপিএল ম্যাচ খেলার বিপুল অভিজ্ঞতা রয়েছে।
বরুণ চক্রবর্তী: এ বারের আইপিএল-এ ১৮টি উইকেট নিয়েছেন। কলকাতা নাইট রাইডার্সের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি তিনিই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিনি এখনও অজানা। এই সুযোগ কাজে লাগাতে চাইবেন কোহলী।
রাহুল চাহার: আইপিএল-এ মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে প্রথম পর্বে ভাল বল করেছিলেন। ১১টি উইকেট ছিল তাঁর। টি২০ আন্তর্জাতিকেও পাঁচটি ম্যাচ খেলে সাতটি উইকেট নিয়েছেন তিনি।
ভুবনেশ্বর কুমার: নতুন বলে শুরুতে স্যুইং করাতে পারবেন। টি২০ আন্তর্জাতিকে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি। ২৫.১০ গড়ে ৫০টি উইকেট রয়েছে তাঁর।
যশপ্রীত বুমরা: বুমরার প্রথম একাদশে থাকার পিছনে কোনও ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই। চোট না থাকলে তিনি যেকোনও সময় যেকোনও ভারতীয় দলে জায়গা করে নেবেন।