য়দারবাদের বিরুদ্ধে দলে নেওয়া হয়েছে সায়ন শেখর মণ্ডলকে। চার নম্বরে ব্যাট করেন তিনি। ঋত্বিকের সঙ্গে ৪৭ রানের জুটি গড়েন সায়ন। ঋত্বিক ফেরেন ৩৩ রানে। এর পর অনুষ্টুপ মজুমদারকে সঙ্গে নিয়ে আরও ৩৬ রান যোগ করেন সায়ন।
ছবি: সিএবি
রঞ্জির দ্বিতীয় ম্যাচে ফের ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে পড়ছিল বাংলা। সামাল দিলেন সেই অভিষেক পোড়েল। অভিষেক ম্যাচের পর দ্বিতীয় ম্যাচেও অর্ধশতরান করলেন তিনি। তরুণ উইকেটরক্ষকের ব্যাটে ভর করেই প্রথম ইনিংসে ২৪২ রান তুলল বাংলা।
বৃহস্পতিবার টস জিতে কটকের পেস সহায়ক পিচে বাংলাকে ব্যাট করতে পাঠান হায়দরাবাদের অধিনায়ক তন্ময় অগ্রবাল। বাংলার অধিনায়ক অভিমন্যু ঈশ্বরণ ফিরে যান কোনও রান না করেই। সুদীপ চট্টোপাধ্যায়ের পরিবর্তে এই ম্যাচে দলে আসা ঋত্বিক রায়চৌধুরি তিন নম্বরে ব্যাট করেন। তিনি এবং অন্য ওপেনার সুদীপ ঘরামি ২০ রানের জুটি গড়েন। মাত্র ১৪ রান করে ফেরেন সুদীপ।
হায়দারবাদের বিরুদ্ধে দলে নেওয়া হয়েছে সায়ন শেখর মণ্ডলকে। চার নম্বরে ব্যাট করেন তিনি। ঋত্বিকের সঙ্গে ৪৭ রানের জুটি গড়েন সায়ন। ঋত্বিক ফেরেন ৩৩ রানে। এর পর অনুষ্টুপ মজুমদারকে সঙ্গে নিয়ে আরও ৩৬ রান যোগ করেন সায়ন। ১০৭ রানে ৩ উইকেট থেকে হঠাৎই ১১৬ রানে ৬ উইকেট হয়ে যায় বাংলার। সায়ন, অনুষ্টুপ ফেরার পর মনোজ তিওয়ারিও (২) খুব বেশি ক্ষণ ক্রিজে টিকতে পারেননি।
সেখান থেকে বাংলার হাল ধরেন গত ম্যাচের দুই নায়ক শাহবাজ আহমেদ এবং অভিষেক পোড়েল। দু’জনে ৭৪ রানের জুটি গড়েন। ব্যক্তিগত ৪০ রানে শাহবাজ ফিরলেও অভিষেক ক্রিজে পড়ে থাকেন। ৭৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেন তরুণ উইকেটরক্ষক।
দিনের শেষে দুই উইকেট হারিয়ে হায়দরাবাদের তুলেছে ১৫ রান। দু’টি উইকেটই নিয়েছেন মুকেশ কুমার। হায়দরাবাদ ওপেনার অক্ষত রেড্ডির ক্যাচ নিয়েছেন অভিষেক। তিলক বর্মাকে বোল্ড করেন মুকেশ। ক্রিজে রয়েছেন অধিনায়ক তন্ময় এবং হিমালয় অগ্রবাল।