মনে করা হচ্ছে, এই সাফল্যের পর ২০৩০ সালের কাছাকাছি সময় যুব অলিম্পিক্স আয়োজনের দায়িত্ব পেতে পারে ভারত, যা আগামী দশকে মূল অলিম্পিক্স আয়োজনের ক্ষেত্রেও সহায়ক হবে। নীতা বলেছেন, ‘‘অলিম্পিক্স আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ভারত যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আকর্ষণীয় গন্তব্য, তা আরও একবার প্রমাণ হল অলিম্পিক সেশন আয়োজনের সুযোগ পাওয়ার মাধ্যমে।’’ বেজিং বৈঠকের সাফল্যের উচ্ছ্বাস মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের টুইটার হ্যান্ডল থেকে টুইট করেছেন তিনি। উল্লেখ্য ১৯৮৩ সালে শেষ বার আইওসি-র সেশন আয়োজন করেছিল ভারত।
২০১৬ সাল থেকে আইএসি-র সদস্য নীতা অম্বানী ভারতে বিভিন্ন খেলার প্রসারে জন্য উদ্যোগী। ভারতীয় অলিম্পিক কমিটি বেশ কয়েক বছর ধরেই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে ২০৩২ সালের অলিম্পিক্স এবং ২০৩০ সালের এশিয়ান গেমস আয়োজনের দাবি জানানোর অনুমতি চাইছে।